সালাহ উদ্দীন,উখিয়া(কক্সবাজার)প্রতিনিধিঃ-
কক্সবাজারের ইনানীর পাটোয়ার টেক সমুদ্র সৈকতের
চারদিকে সুনসান নীরবতা। নেই মানুষের কোলাহল।
খোলা রয়েছে সব রেস্টুরেন্ট কিন্তু নেই কোনো পর্যটক।
খালি রয়েছে আবাসিক হোটেল মোটেলের রুম।
"ঘূর্ণিঝড় মোখা " হওয়ার পর থেকেই পর্যটক শূন্য হয়ে পড়েছে সূর্যোদয়-সূর্যাস্তের বেলাভূমি কক্সবাজারের ইনানীর পাটোয়ার টেক সমুদ্র সৈকত। এতে বড় লোকসানের মুখে পড়েছেন পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা।
তবে, সামনে পর্যটক বাড়ার আশা ব্যক্ত করেছেন তারা। তাই অনেকেই নতুন করে সাজাচ্ছেন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। এদিকে পর্যটক শূন্য থাকলেও সৈকত এলাকায় লক্ষ করা গেছে ট্যুরিস্ট পুলিশের টহল।
বৃহস্পতিবার বিকালে, সরেজমিনে দেখা গেছে, সৈকতের পূর্ব দিকে কয়েকটি রেস্টুরেন্টে খোলা থাকলেও কিছু রেস্টুরেন্ট তালা বন্ধ। পর্যটকদের ভিঁড়ের আশাবাদী হয়ে খোলা রেখেছে কিছু রেস্টুরেন্ট। সৈকতের ছাতা ও বেঞ্চ গুটিয়ে রেখেছে ব্যবসায়ীরা। চারদিকে তাকালে দেখা যায় মনে হয় জনমানবশূন্য এলাকা। তবে আগের থেকে বেড়েছে সমুদ্রের ঢেউয়ের গর্জন। ডানা মেলতে শুরু করেছে সৈকতের প্রকৃতি।
চট্টগ্রাম থেকে ভ্রমণে আশা রফিক চৌধুরী জানান, কক্সবাজার থেকে ইনানী সমোদ্র সৈকতে আসলাম
সৈকত মন ভোলানো প্রকৃতি উপভোগ করতে পারবো বলে তবে চারদিকে কিছু রেস্টুরেন্ট তালা বন্ধ ও কিছু খোলা দেখা যাচ্ছে। নেই তেমন কোনো পর্যটক তাই মনটা তেমন ভালো নাই।
ইনানী পাটোয়ার টেক সৈকতের ফটোগ্রাফার রিয়ান মিয়া জানান,"ঘূর্ণিঝড় মোখা"হওয়ার পর থেকেই পর্যটক শূন্য হয়ে পড়েছে । এতে তাদের আয়-রোজগার বন্ধ হয়ে গেছে। বর্তমানে অনেক কষ্টে দিন কাটছে।
ইনানী ট্যুরিস্ট পুলিশ এএসআই(নিঃ) মো এয়াকুব আলী চৌধুরী ও ইনানী বিচ ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্য বেলাল হোসেন জানান " ঘূর্ণিঝড় মোখা " হওয়ার পর থেকে সমুদ্র সৈকতে পর্যটক কমেছে, খোলা নেই তেমন রেষ্টুরেন্ট তবে বর্তমানে পর্যটক কম থাকলেও আমাদের দ্বায়িত্ব আমরা পালং করতেছি আমরা সব সময় পর্যটক ও জনগণের সেবাই আমাদের টহল টিম মাঠে কাজ করছে।