কোরবানির পশুর চামড়া প্রতি বর্গফুট গরু ১২০ ও খাসি ৭০ টাকা নির্ধারণ এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার ভেতরে আনার দাবি জানিয়েছে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ।
শুক্রবার (৯ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে সংগঠনের সভাপতি শহিদুল ইসলাম কবির সভাপতির বক্তব্যে এ দাবি জানান। এসময় আরও বক্তব্য রাখেন ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম পরিষদ নেতা মো. আবু শোয়াইব খান, শ্রমিক নেতা মো. ঈমান উদ্দিন, মো. ইমাম হোসেন ভূইয়া প্রমুখ।
মানববন্ধনে কোরবানির পশুর চামড়া প্রতি বর্গফুট গরু ১২০ ও খাসি ৭০ টাকা মূল্য নির্ধারণ, ৬ মাস গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত না করে আবাসিক গ্রাহকদের গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি থেকে বিরত থাকা, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ করে দ্রব্যমূল্য সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার ভেতরে আনা, গ্রাহকদের নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করা, করযোগ্য আয় না থাকলেও আগামী অর্থবছর থেকে শূন্য রিটার্ন জমা দিলেও দুই হাজার টাকা আয়কর দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল এবং সরকারি চাকরিতে শূন্য থাকা ৪ লাখ ৯০ হাজার পদে দল-মত, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে যোগ্যদেরকে স্বচ্ছতার সঙ্গে নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানান বক্তারা।
একইসঙ্গে এসব দাবি আদায়ে আগামী ১৪ জুন বাণিজ্যমন্ত্রী ও ১৯ জুন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর স্মারকলিপি দেওয়ার কর্মসূচি ঘোষণা করেন শহিদুল ইসলাম কবির।