পুরষ্কার এ এক মহান প্রাপ্তি…
তা যদি হয় আবার পুলিশ বাহিনীর অভিভাবক মাননীয় ইন্সপেক্টর জেনারেল চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন বিপিএম (বার),পিপিএম কর্তৃক পুরষ্কার তাহলে প্রাপ্তি যেন মহাকাশ পেরিয়ে অন্যাকাশ ছুঁয়ে যায়।
ভালো লাগা, এ যেন এক ভীষণ ভালো লাগা।যে মামলার জন্য মাননীয় আইজিপি স্যার পুরষ্কৃত করলেন সেই মামলা নিয়ে জেলা পুলিশের সবাই একযোগে ঝাপিয়ে পড়েছিলো।দিনরাত একটানা নির্ঘুম ক্লান্তহীন পথ চলে একেবারেই আড়ালে থাকা অপরাধী চিহ্নিত করে রহস্য উন্মোচনের দ্বার প্রান্তে পৌছে ছিলাম একের পর এক গ্রেফতার আর জট খুলতে থাকে রহস্যের আড়ালে আরো রহস্য
আমরা থেমে থাকিনি।
মাননীয় আইজি স্যার সার্বক্ষণিক খোজ খবর নিতেন।আমি সম্পূর্ণ ভাবেই কৃতজ্ঞ আইজি স্যারের প্রতি।ঘটনা ঘটার পর পরই আইজি স্যারকে অবহিত করা হলে একজন আইজি হিসেবে স্যার খুবই স্বাভাবিক ভাবে আমার কথা শুনলেন এবং দিক নির্দেশনা দিলেন।এমন পরিস্থিতিতে এই প্রথম সর্বোচ্চ কর্তা ব্যাক্তির সাথে আমার কথা।
আমার সারা শরীর ঘেমে একাকার, টেনশনে হৃদস্পন্দন বাড়ছিলো, কি করবো,কিভাবে সামাল দিবো, নানান ফোন আর কথা,সাংবাদিকদের প্রশ্ন এমন অবস্থায় যখন আইজি স্যারের সাথে কথা হলো আমার,ঠিক তখনই অনুভূত হলো,আমি যেন আমার অভিভাবক, আমার বাবাকে পেলাম….
আমি কখনোই ভাবতেই পারিনি আইজি স্যার কি চমৎকার আর ঠান্ডা ভাবে আমার কথা শুনলেন এবং সমাধানের অনেক পথ দেখিয়ে দিলেন।ভেবেছি কত প্রেসারই না দিবেন,কত চাপই না আসবে কিন্তু আইজি স্যার যে নেতৃত্বে নেতৃত্ব দিলেন আমি যেন আরো হাজার মাইল গতিতে চলতে থাকলাম।এমন নেতার নেতৃত্বে সব কিছু দিয়ে জয় করা যায় কাংখিত লক্ষ্য।
যা কিছু অর্জন তার সবকিছুর নেপথ্যেই মাননীয় আইজি স্যারের সাহস এবং অনুপ্রেরণায়।আমি ধন্য,আমি কৃতজ্ঞ,আমি চিরঋনী এই মহান অভিভাবক চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন স্যারের প্রতি।সেই মহান স্যার আজ আবারও আমাদের কৃতজ্ঞতার বন্ধনে আবদ্ধ করলেন এই মামলার রহস্য উদঘাটনের সাফল্যে পুরষ্কৃত করে।
লক্ষ্মীপুর জেলা পুলিশের প্রতিটি সদস্যই আজ অনেক আনন্দিত,উদ্বেলিত ও ধন্য।মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে স্যারের জন্য দোয়া করি।মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আইজি স্যারকে আরো সম্মানে সম্মানিত করুন।
লক্ষ্মীপুর জেলা পুলিশ আজীবন স্মরণ রাখবে আজকের এই প্রাপ্তি…..
০৬.০৭.২