সাংবাদিক-কে ম্যানেজ করতে না পেরে চাঁদাবাজ বলে আখ্যায়িত করে ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি দায়ে অভিযুক্ত সাবেক এমপি জাফরের জাফর বাহিনীর প্রধান আব্দু রহিম প্রকাশ সোনা মিয়া।
কক্সবাজারের চকরিয়ার পহরচাঁদা এলাকার আব্দু রহিম প্রকাশ সোনা মিয়া বিরুদ্ধে সিরিয়াল ধর্ষণ, পর্ণগ্রাফি ও পুলিশ দিয়ে চাঁদা আদায়ের তথ্য আসে আপনকন্ঠের এক প্রতিনিধির হাতে, এরই ধারাবাহিকতায় বিস্তারিত অনুসন্ধান করে একটি ধারাবাহিক প্রতিবেদন তৈরি করে, পরে অভিযুক্ত আব্দু রহিম প্রকাশ সোনা মিয়ার বক্তব্য নেওয়ার জন্য তাকে ফোন করা হলে তিনি প্রথমে দায় শিকার করে এবং প্রতিবেদন প্রকাশ না করতে অনুরোধ করে সেই সাথে এক ভূক্তভূগী পরিবারকে তার সাথে মীমাংসা করে দিতে অনুরোধ করে এতে প্রতিনিধি অসম্মতি জানালে তাকে মোটা অঙ্কের টাকা অফার করে এতেও কাজ না হলে তাকে চাঁদাবাজ আখ্যা দিয়ে বিভিন্ন ভাবে কৌশলে ভয়ভীতি দেখাতে থাকে এবং প্রতিবেদন প্রকাশ করলে মামলা দিয়ে জীবন নষ্ট করার হুমকি ধমকি প্রদান করতে থাকে।
এবিষয়ে ভূক্তভূগী (আপনকন্ঠের প্রতিনিধি) বলেন প্রতিবেদনের বক্তব্যর জন্য অভিযুক্ত আব্দু রহিম প্রকাশ সোনা মিয়ার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি দায় শিকার করে প্রতিবেদন প্রকাশ না করতে অনুরোধ করে সেই সাথে এক ভূক্তভূগী পরিবারকে তার সাথে মীমাংসা করে দিতে অনুরোধ করে, এতে আমি অসম্মতি জানালে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে আমার কলম কেনার চেষ্টা করে ব্যর্থ হলে আমাকে চাঁদাবাজ আখ্যা দিয়ে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন করতে থাকে সেইসাথে প্রতিবেদন প্রকাশ করলে মামলা দিয়ে জীবন নষ্ট করার হুমকি ধমকি প্রদান করতে থাকে।
এতে আমি এবং আমার পরিবারের জন মালের নিরাপত্তা নিয়ে খুবই সংখিত । অভিযুক্ত আব্দু রহিম প্রকাশ সোনা মিয়ার সাবেক এমপি জাফরের জাফর বাহিনীর প্রধান এবং খারাপ প্রকৃতির লোক হওয়ায় আমার এবং আমার পরিবারের নিরাপত্তা চেয়ে পেকুয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছি।
এবিষয়ে বক্তব্য নেওয়ার জন্য অভিযুক্ত আব্দু রহিম প্রকাশ সোনা মিয়াকে ফোন করা হলে তিনি প্রতিবেদকের প্রশ্ন ফোন তার স্ত্রীকে দিয়ে দেয়, পরে তার স্ত্রী পূনরায় মামলার হুমকি প্রদান করে।
পেকুয়া থানার নতুন অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোহাম্মদ সিরাজুল মোস্তফা বলেন, সাংবাদিক-কে হুমকি এবং বিভিন্ন ভাবে ফাঁসানোর চেষ্টার একটি সাধরণ ডায়েরি পেয়েছি তা এখন তদন্তের অনুমতির জন্য আদালতে পাটিয়েছি।